শিরোপা পুনরুদ্ধারের মিশনে রহমতগঞ্জের বিপক্ষে ফেডারেশন কাপের ফাইনালে মাঠে নামছে ঢাকা আবাহনী। টানা ম্যাচ খেলার ধকল থাকলেও চ্যাম্পিয়ন হতে বদ্ধপরিকর আকাশি-নীলরা। অন্যদিকে আবাহনীকে সমীহ করলেও ইতিহাস লিখতে চায় রহমতগঞ্জ। কমলাপুর স্টেডিয়ামে ম্যাচ শুরু হবে রোববার (৯ জানুয়ারি) বিকেল সাড়ে ৫টায়।
ওয়ালি ফয়সাল ও সানডে চিজোবা। একজন সামলান রক্ষণদুর্গ, আরেকজন আক্রমণ ভাগ। ঠিকানা বদলে আবাহনী থেকে রহমতগঞ্জে পাড়ি জমিয়েছেন ওয়ালি ফয়সাল ও সানডে চিজোবা। রহমতগঞ্জকে উঠিয়েছেন ফেডারেশন কাপের ফাইনালে। প্রতিপক্ষ হিসেবে দীর্ঘদিনের পুরনো ক্লাব আবাহনীকে পেলেন। আবেগী না হয়ে পুরনো ঢাকার ক্লাবটির ৮৮ বছরের শিরোপা খরা ঘোচাতে চান এই দুই বন্ধু।
আবাহনী থেকে রহমতগঞ্জ। বন্ধুত্বের সংজ্ঞা অপরিবর্তিত সানডে ও ওয়ালি ফয়সালের। ক্লাব পরিবর্তন হলেও পারফরমেন্সের ধার কমেনি একটুও। করপোরেট ফুটবল দলগুলোর দাপটের মাঝেও ঐতিহ্যবাহী রহমতগঞ্জকে তুলেছেন ফেডারেশন কাপের ফাইনালে। প্রতিপক্ষ সেই আবাহনীই। শেষ প্রস্তুতিতেও তাই বাড়তি ঘাম ঝরিয়েছেন অভিজ্ঞ এই দুই ফুটবলার।
আকাশি নীলদের দুই অস্ত্রের জার্সি বদল হয়েছে চার মাসও পেরোয়নি। ২০০৩ থেকে ২০২১। মাঝে ৩ বছর ছাড়া পুরো ক্যারিয়ার আবাহনীতে কাটিয়েছেন ডিফেন্ডার ওয়ালি ফয়সাল। কতশত স্মৃতি আবাহনীকে ঘিরে। জাতীয় দলের এক সময়ের নিয়মিত সদস্য দুর্গ বদলেছেন। ফাইনালে নিজের সবচেয়ে প্রিয় ক্লাবকে পেয়ে আবেগী ওয়ালি। তবে পেশাদারিত্বের কারণে ফাইনাল জয়কে চ্যালেঞ্জ হিসেবেই নিচ্ছেন তিনি।
শিরোপার লড়াইয়ে নামছে আবাহনী-রহমতগঞ্জ
শিরোপা পুনরুদ্ধারের মিশনে রহমতগঞ্জের বিপক্ষে ফেডারেশন কাপের ফাইনালে মাঠে নামছে ঢাকা আবাহনী। টানা ম্যাচ খেলার ধকল থাকলেও চ্যাম্পিয়ন হতে বদ্ধপরিকর আকাশি-নীলরা। অন্যদিকে আবাহনীকে সমীহ করলেও ইতিহাস লিখতে চায় রহমতগঞ্জ। কমলাপুর স্টেডিয়ামে ম্যাচ শুরু হবে রোববার (৯ জানুয়ারি) বিকেল সাড়ে
ওয়ালি ফয়সাল ও সানডে চিজোবা। একজন সামলান রক্ষণদুর্গ, আরেকজন আক্রমণ ভাগ। ঠিকানা বদলে আবাহনী থেকে রহমতগঞ্জে পাড়ি জমিয়েছেন ওয়ালি ফয়সাল ও সানডে চিজোবা। রহমতগঞ্জকে উঠিয়েছেন ফেডারেশন কাপের ফাইনালে। প্রতিপক্ষ হিসেবে দীর্ঘদিনের পুরনো ক্লাব আবাহনীকে পেলেন। আবেগী না হয়ে পুরনো ঢাকার ক্লাবটির ৮৮ বছরের শিরোপা খরা ঘোচাতে চান এই দুই বন্ধু।
আবাহনী থেকে রহমতগঞ্জ। বন্ধুত্বের সংজ্ঞা অপরিবর্তিত সানডে ও ওয়ালি ফয়সালের। ক্লাব পরিবর্তন হলেও পারফরমেন্সের ধার কমেনি একটুও। করপোরেট ফুটবল দলগুলোর দাপটের মাঝেও ঐতিহ্যবাহী রহমতগঞ্জকে তুলেছেন ফেডারেশন কাপের ফাইনালে। প্রতিপক্ষ সেই আবাহনীই। শেষ প্রস্তুতিতেও তাই বাড়তি ঘাম ঝরিয়েছেন অভিজ্ঞ এই দুই ফুটবলার।
আকাশি নীলদের দুই অস্ত্রের জার্সি বদল হয়েছে চার মাসও পেরোয়নি। ২০০৩ থেকে ২০২১। মাঝে ৩ বছর ছাড়া পুরো ক্যারিয়ার আবাহনীতে কাটিয়েছেন ডিফেন্ডার ওয়ালি ফয়সাল। কতশত স্মৃতি আবাহনীকে ঘিরে। জাতীয় দলের এক সময়ের নিয়মিত সদস্য দুর্গ বদলেছেন। ফাইনালে নিজের সবচেয়ে প্রিয় ক্লাবকে পেয়ে আবেগী ওয়ালি। তবে পেশাদারিত্বের কারণে ফাইনাল জয়কে চ্যালেঞ্জ হিসেবেই নিচ্ছেন তিনি।
এ সম্পর্কে ওয়ালি বলেন, ‘এটার অনুভূতি তো একটু অন্যরকমই। আমি ওয়ালি ফয়সাল হয়েছি হয়তো আবাহনীতে খেলার পরই। এখনো মানুষ ভাবে আমি আবাহনীতেই খেলি। এবার আমি রহমতগঞ্জে, চেষ্টা করব তাদের জন্য একটা কিছু করার।’
আবাহনীর হয়ে প্রায় অর্ধযুগ মাঠ মাতিয়েছেন নাইজেরিয়ান ফরোয়ার্ড সানডে চিজোবা। আকাশি নীল জার্সিতে দুই মৌসুম বিপিএলের সর্বোচ্চ স্কোরারও হয়েছিলেন। আকাশী নীলদের সাবেক এই ফুটবলারের বেশ ভালোভাবেই জানা আবাহনীর দুর্বলতা। ফাইনালে লেমোসোর টেকনিকের ফাঁকফোকরের সুযোগ নিতে চান। এ সম্পর্কে সানডে বলেন, ‘আমি আবাহনীর বিপক্ষে খেলব। এ ব্যাপারে কোনো কিছুকেই আমি কেয়ার করছি না। মাঠে যাব আর খেলব। ঈশ্বরই এ ব্যাপারে ভালো জানেন।’
২০১৯-২০ মৌসুমের ফাইনালে বসুন্ধরা কিংসের সঙ্গে ভালো খেলেও ২-১ গোলে হেরে যায় রহমতগঞ্জ। এবার ক্লাবের সেই আক্ষেপ ঘোচাতে চান ওয়ালি-সানডে দুজনই। একজন সামলাবেন রক্ষণদুর্গ। আরেকজন প্রস্তুত আক্রমণভাগে নিশানাবাজি করতে। ১৯৭৭ এই আবাহনীর সঙ্গে একবারই কোনো টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলেছিল রহমতগঞ্জ। সেবার পারেনি পুরনো ঢাকার জায়ান্টরা। এবার ওয়ালি-সানডেরা কি পারবে ক্লাবের ৮৮ বছরের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো রহমতগঞ্জকে কোনো ট্রফি এনে দিতে?