ই-কমার্স বর্তমানে কেনাকাটার জনপ্রিয় মাধ্যম। মানুষ এখন মূল্যবান সময় নষ্ট করে শপিং মলে গিয়ে কেনাকাটা করতে চায় না। এক ক্লিকে দরকারি পণ্য অর্ডার করতে পারে গ্রাহক।
প্রায় দুই দশকের বেশি সময় ধরে বিশ্বব্যাপী ই-কমার্সের ব্যবসা থাকলেও করোনাকালে এর জনপ্রিয়তা বেড়েছে কয়েক গুণ।
বাজারে গিয়ে দোকানে দোকানে ঘুরে শাড়ি, গয়না, জুতা, প্রসাধনী বা নিত্যপণ্য কেনা আস্তে আস্তে কমিয়ে দিচ্ছে মানুষ। দিনে দিনে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে ই-কমার্স
সময়ের সঙ্গে অনলাইনে পণ্য বেচাকেনা বেড়েই চলছে। এখন মোবাইল কিংবা কম্পিউটার স্কিনে পণ্য বেছে এক ক্লিকেই কেনা যায় প্রায় সব কিছু।
করোনাকালের অনিচ্ছায় ঘরবন্দি জীবন তা আরো বাড়িয়েছে। এতে ই-কমার্স ব্যবসার ব্যাপক প্রসার হয়েছে। বিশ্বজুড়েই ভোক্তার কেনাকাটার বড় বড় মাধ্যম এখন অনলাইন মার্কেট।
সবশেষ বাজার গবেষণা বলছে ২০২২ সালে যুক্তরাষ্ট্রে ই-কমার্স ব্যবসা প্রথমবারের মতো এক ট্রিলিয়ন ডলার ছাড়াবে। যদিও আগের পূর্বাভাসে বলা হয়েছিলো এই অংক ছুঁবে ২০২৪ সালে।
গবেষণা প্রতিবেদনে আরো বলা হয়েছে চলতি বছরে বিশ্বজুড়ে ই-কমার্সের ব্যবসা হবে পাঁচ ট্রিলিয়ন ডলারের বেশি। আর গেল বছর ই-কমার্স ব্যবসা বেড়েছে প্রায় ২০ শতাংশ।
গবেষণা আরো বলা হয়, ই-কমার্স ব্যবসার একটি বড় চাবিকাঠি হয়ে উঠছে আর্টিফিসিয়াল ইন্টিলিজেন্সি বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার।
ব্যবসা বাড়াতে এবং গ্রাহকের দৃষ্টিভঙ্গি, তাদের পছন্দ, অপছন্দ বুঝতে এর ব্যবহার হচ্ছে। এরিমধ্যে গ্রাহক ও ক্রেতার সঙ্গে কথা বলছে শুরু করেছে রোবট।