স্বাধীনতা ও গণতন্ত্রের জন্য লড়াইয়ে কোনো ব্রিটিশ নাগরিক যোগ দিতে চাইলে তাকে সমর্থন দেবেন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিজ ট্রুস।
তিনি বলেন, রাশিয়ার আগ্রাসনের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সহায়তায় যারা যেতে ইচ্ছুক, তাদের সহায়তা করা হবে।
রোববার (২৭ ফেব্রুয়ারি) বিবিসির মর্নিং প্রোগ্রামে তিনি বলেন, ইউক্রেনের স্বাধীনতায় যিনি সহায়তা করতে যাবেন, তাকেই সিদ্ধান্ত নিতে হবে। ইউক্রেনের নাগরিকেরা তাদের স্বাধীনতা ও গণতন্ত্রের জন্য লড়ছেন। তারা কেবল ইউক্রেনের জন্যই যুদ্ধ করছেন না, পুরো ইউরোপের জন্য। কাজেই কেউ তাদের সহায়তা করতে চাইলে, তাতে আমার সমর্থন থাকবে।
এখন পর্যন্ত রাশিয়ার আগ্রাসনের বিরুদ্ধে ইউক্রেনে যুদ্ধ করতে কেউ যাচ্ছেন বলে কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। রোববার ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বলেন, তিনি আন্তর্জাতিক স্বেচ্ছাসেবীদের একটি বাহিনী গঠন করবেন।
কিয়েভের বাইরে গোস্তোমেল বিমানবন্দরের কাছে ফসফরাসেপূর্ণ গোলাবারুদ ব্যবহার করছে ইউক্রেনের বাহিনী। রোববার (২৭ ফেব্রুয়ারি) রুশ প্রতিরক্ষামন্ত্রী এমন দাবি করেছেন।
তিনি বলেন, জাতিসংঘের কনভেনশন অন প্রহিবিশন অর রেস্ট্রিকশনস অন দ্য ইউজ বা ইনসেন্ডিয়ারি ওয়েপনস অনুসারে এই বোমার ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
ইউক্রেন ও রাশিয়ার মধ্যে সোমবার বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। রোববার (২৭ ফেব্রুয়ারি) ইউক্রেনের উপ-স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ইভজেনি ইয়ানেন বলেন, স্থানীয় সময় সোমবার সকালে দুই দেশের প্রতিনিধিরা বৈঠকে বসবেন।
প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বলেন, বেলারুশের প্রেসিডেন্ট আলেক্সান্ডার লুকাশেঙ্কো রোববার সকালের দিকে তাকে ফোন দিয়েছিলেন। এ সময়ে কোনো ধরনের পূর্বশর্ত ছাড়াই ইউক্রেন-বেলারুশের সীমান্তের প্রিপায়েত নদীর কাছে বৈঠকে বসতে রাজি হওয়ার কথা জানানো হয়েছে।