২০২০-২১ অর্থবছরে সন্দেহজনক লেনদেন রিপোর্টিং (এসটিআর) এবং সন্দেহজনক কার্যক্রম রিপোর্টিং (এসএআর) ৪৩ দশমিক ৬৭ শতাংশ বেড়েছে।
মঙ্গলবার (১৫ মার্চ) বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) বার্ষিক প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশ পেয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের জাহাঙ্গীর আলম কনফারেন্স রুমে আয়োজিত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিএফআইইউয়ের প্রধান মাসুদ বিশ্বাস।
এ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১৯-২০ অর্থবছরে ৩ হাজার ৬৭৫টি এসটিআর এবং এসএআর ছিল। যা ২০২০-২১ অর্থবছরে বেড়ে ৫ হাজার ২৮০টি হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, অবৈধভাবে যত অর্থ লেনদেন হয়েছে, তার বেশিরভাগই হয়েছে ব্যাংকিং চ্যানেলের মাধ্যমে। অন্যান্য মাধ্যমে অর্থ লেনদেনের পরিমাণ অতি নগণ্য।
বিএফআইইউয়ের প্রধান মাসুদ বিশ্বাস বলেন, সন্দেহজনক লেনদেন বেড়েছে। তবে এটি শুধু দুর্নীতি বাড়ার কারণে হয়েছে তা নয়, এ বিষয়ক সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সচেতনতা বৃদ্ধির কারণেও বেড়েছে।
তিনি বলেন, আমাদের চিহ্নিত করা সন্দেহজনক লেনদেনের ২৬ শতাংশ এক শতাংশ তথ্য গণমাধ্যম থেকে এসেছে। গত ৭ মার্চ বিএফআইইউয়ের স্বতন্ত্র ওয়েবসাইট উদ্বোধন করা হয়েছে। ওয়েবসাইটে যে কেউ পরিচয় গোপন করে অভিযোগ করতে পারবেন। বিএফআইইউ সেটাকে গুরুত্ব সহকারে দেখবে।