বাংলাদেশের তরুণ পেস বোলার শহিদুল ইসলামকে ১০ জন্য সব ধরনের ক্রিকেট ও ক্রিকেটের কার্যক্রম থেকে নিষিদ্ধ করেছে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি)। ডোপিং আচরণবিধি লঙ্ঘন করায় আইসিসির পক্ষ থেকে দেওয়া হয়েছে এই নিষেধাজ্ঞা।
বৃহস্পতিবার বিকালে (১৪ জুলাই) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এই নিষেধাজ্ঞার তথ্য জানায় আইসিসি।
আইসিসির অ্যান্টি ডোপিং আর্টিকেলের ২.১ আইন লঙ্ঘন করেছেন তিনি। তবে অপরাধ স্বীকার করে নেওয়ার ফলে শাস্তি কমই পেয়েছেন শহিদুল। নাহলে আরও বড় শাস্তি পেতেন এই তরুণ পেসার।
শহিদুলের নিষেধাজ্ঞা শুরুর তারিখ গণনা করা হবে চলতি বছরের ২৮ মে থেকে। ২০২৩ সালের ২৮ মার্চ আবারও মাঠে ফিরতে পারবেন তিনি।
গত ৪ মার্চ ঢাকায় আইসিসির অ্যান্টি ডোপিং কার্যক্রমে নমুনা প্রদান করেন শহিদুল ইসলাম। পরীক্ষায় তার মূত্রে ক্লোমিফেনের (যা আইসিসির বিধিতে নিষিদ্ধ) উপস্থিতি পাওয়া যায়। আন্তর্জাতিক অ্যান্টি ডোপিং সংস্থা (ওয়াডা) নির্ধারিত যে সব নিষিদ্ধ ওষুধ রয়েছে, তার মধ্যে ক্লোমিফেন অন্যতম। খেলোয়াড়দের জন্য এসব নিষিদ্ধ ওষুধ গ্রহণ করা অবৈধ।
২৭ বছর বয়সী বাংলাদেশি এই পেসার যে নিষিদ্ধ ঘোষিত ওষুধ সেবন করেছেন তা স্বীকার করে নিয়েছে এবং ১০ মাসের নিষেধাজ্ঞার শাস্তিও গ্রহণ করে নিয়েছেন।