ব্লিংকেন বলেন, ইউক্রেন যুদ্ধের ফলাফল নিয়ে এখনই ভবিষ্যদ্বাণী করা খুব আগাম বলা হবে।
মেক্সিকো সিটিতে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, ইউক্রেনে বিশেষত উত্তরপূর্বাঞ্চলে ইউক্রেনীয় বাহিনী স্পষ্টত উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করেছে। এটি আমাদের সহায়তার ফল। তবে প্রথম ও সর্বাগ্রে এটি ইউক্রেনীয় সশস্ত্র বাহিনী ও ইউক্রেনীয় জনগণের অসাধারণ সাহস ও দৃঢ়তার ফসল।
ব্লিংকেন আরও বলেন, রুশরা ইউক্রেনে যথেষ্ট সেনা ও গোলাবারুদ মোতায়েন রাখছে। তারা এসব অস্ত্র ও গোলাবারুদ কেবল ইউক্রেনীয় বাহিনীর বিরুদ্ধেই নয়, দেশটির সাধারণ জনগণ ও বেসামরিক স্থাপনার বিরুদ্ধেও ব্যবহার করছে।
ইউক্রেনের খারকিভের ২০টি গ্রাম দখলমুক্তসহ দক্ষিণাঞ্চলীয় খেরসনসহ বিভিন্ন অঞ্চলের ছয় হাজার বর্গকিলোমিটার এলাকায় পুনরায় নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে দেশটির সেনারা। কিয়েভের এমন পাল্টা আক্রমণে পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী, সামরিক অভিযানে রাশিয়া ব্যর্থ হচ্ছে বলে দাবি যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় তদন্ত সংস্থার (সিআইএ)।
তবে ওয়াশিংটনের দাবি উড়িয়ে দিয়েছে মস্কো। উল্টো এখনও অব্যাহত আছে ইউক্রেনের বিভিন্ন অঞ্চলে রুশ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা।
এদিকে চলমান যুদ্ধে রুশবিরোধীদের ভয়ভীতি দেখিয়ে বিশ্বব্যাপী আতঙ্ক সৃষ্টি করছে বলে রাশিয়ার বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলেছে জাতিসংঘ।