টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ব্যাট হাতে ছড়ি ঘুরিয়েছেন ভারতীয় ক্রিকেটার বিরাট কোহলি। টিম ইন্ডিয়াকে সেমিফাইনালে তোলার মঞ্চে বড় ভূমিকা ছিল তার। ৫ ম্যাচে তিন ফিফটিতে কোহলির রান ২৪৬, সর্বোচ্চ অপরাজিত ৮২। কোহলির পরেই আছেন তার সতীর্থ সূর্য্যকুমার যাদব, ৫ ম্যাচে তার রান ২২৫। তিনে আছেন নিউজিল্যান্ডের গ্লেন ফিলিপস, চার ম্যাচে কিউই ব্যাটারের রান ১৯৫; সেঞ্চুরি করেছেন এক ম্যাচে।
চার নম্বরে বাংলার মান রেখেছেন নাজুমল হোসেন শান্ত, ৫ ম্যাচে তার রান ১৮০; সর্বোচ্চ ৭১। স্ট্রাইকরেট ১১৪ দশমিক ৬৪, গড় ৩৬। ৫ নম্বরে নেদারল্যান্ডসের কলিন অ্যাকারম্যান, ৫ ম্যাচ শেষে তার ব্যাটে এসেছে ১৪৮ রান; সর্বোচ্চ ৬২।
দল সেমিফাইনালে না উঠলেও বল হাতে রাজত্ব করেছেন দক্ষিণ আফ্রিকার আনরিখ নরখিয়া। ৫ ম্যাচে তার উইকেট ১১টি। সর্বোচ্চ দশ রানে চার উইকেট। ইকোনমি ৫দশমিক ৩৭। দুইয়ে আছেন ভারতের আর্শদ্বীপ। ৫ ম্যাচে তার উইকেট ১০টি। তিন নম্বরে আছেন স্যাম কুরান। চার ম্যাচে ইংলিশ অলরাউন্ডারের উইকেট ১০টি।
বল হাতে চার নম্বর জায়গায় আছেন পাকিস্তানের শাদাব খান। ৫ ম্যাচে পাক তারকার উইকেটও দশটি। ইকোনমি ৬ দশমিক ২২। ৫ নম্বরে আছেন মার্ক উড। চার ম্যাচে তার উইকেট ৯টি। সর্বোচ্চ ২৬ রানে তিন উইকেট। ইকোনমি ৭ দশমিক ৭১।
এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রথম হ্যাটট্রিক করেন সংযুক্ত আরব আমিরাতে কার্তিক মেইয়াপ্পান। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হ্যাটট্রিক করেন এই লেগস্পিনার। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে পঞ্চম ক্রিকেটার হিসেবে হ্যাটট্রিকের দেখা পেলেন তিনি। দ্বিতীয় হ্যাটট্রিক করেছেন আয়ারল্যান্ডের বাঁহাতি পেসার জস লিটল। সুপার নুয়েলভে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ১৯তম ওভারে হ্যাটট্রিক করেন তিনি।
এবারের বিশ্বকাপে সবচেয়ে বেশি ছক্কা হাঁকিয়েছেন জিম্বাবুয়ের সিকান্দার রাজা। আট ম্যাচে তার ছক্কা ১১টি। আট ম্যাচে কুশল মেন্ডিসের ছয় ১০টি।
বিশ্বকাপে রানের হিসাবে সবচেয়ে বড় জয় দক্ষিণ আফ্রিকার। প্রতিপক্ষের নাম বাংলাদেশ। সিডনিতে টাইগারদের হার ১০৪ রানে। উইকেটের হিসাবে সবচেয়ে বড় জয় আয়ারল্যান্ডের। হোবার্টে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ৯ উইকেটে হারায় আইরিশরা।