বুধবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৫, ০২:০৪ অপরাহ্ন
প্রধান সংবাদ :
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ স্কুলে ভর্তির লটারি বৃহস্পতিবার, ফলাফল দেখবেন যেভাবে বিএনপির কাছেই দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব নিরাপদ: তারেক রহমান প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ছুটি স্থগিত, নিতে হবে পরীক্ষা বরিশালে সেতু উদ্বোধন অনুষ্ঠানে হামলার ঘটনায় মামলা, আসামি ৩০০ গ্রামবাসী গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দিতে ব্যর্থ হলে জনগণ ক্ষমা করবে না: ফয়জুল করীম বাবুগঞ্জে রাষ্ট্র মেরামতের ৩১ দফা কর্মসূচি ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে মাঠে নেমেছে ছাত্রদল বেগম খালেদা জিয়া ও অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীনের রোগমুক্তি কামনায় বাবুগঞ্জে দোয়া ও মিলাদ মাহফিল জনতার দুয়ারে বিএনপি — পরিবর্তনের জাগরণে উত্তাল তৃণমূল বাংলাদেশ আওয়ামী সন্ত্রাসীদের লাঠি-বৈঠার আঘাতে নিহতদের স্মরণে বাবুগঞ্জে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর মিছিল ও সমাবেশ

হজের দিনে রোজা, ছওয়াব এক হাজার দিন রোজার সমান

একুশে বিডি ডেস্ক
  • প্রকাশিতঃ সোমবার, ২৬ জুন, ২০২৩
  • ১৫৩ জন নিউজটি পড়েছেন

হজ মহান আল্লাহর নির্দেশ এবং একটি ইবাদত। ইসলামের পঞ্চম স্তম্ভের মধ্যে অন্যতম হজ। আরবি হজ শব্দের অর্থ সংকল্প করা বা ইচ্ছা করা। কোরআনুল কারিমে ১০২ বার হজ শব্দটি উল্লেখ রয়েছে। হজ আর্থিক এবং শারীরিক ইবাদত। তাই আল্লাহ তাআলা আর্থিক ও শারীরিকভাবে সক্ষম প্রত্যেক ব্যক্তিকে পরিপূর্ণভাবে হজ সম্পাদন করার নির্দেশ দিয়েছেন। এ ফরজ হজের উদ্দেশ্য হলো মহান আল্লাহর তাআলার সন্তুষ্টি অর্জন করা।

আল্লাহ তাআলা হজের নির্দেশ দিয়ে বলেছেন, ‘হজের সময় নির্দিষ্ট মাসসমূহ। অতএব এ মাসসমূহে যে নিজের ওপর হজ আরোপ করে নিল, তার জন্য হজে অশ্লীল ও পাপকাজ এবং ঝগড়া-বিবাদ বৈধ নয়। আর তোমরা ভালো কাজের যা কর, আল্লাহ তা জানেন এবং পাথেয় গ্রহণ কর। নিশ্চয় উত্তম পাথেয় তাকওয়া। আর হে বিবেকসম্পন্নগণ, তোমরা আমাকে ভয় কর।’ (সুরা বাকারা : আয়াত ১৯৭)

আর নির্ধারিত সময়ে আল্লাহর জন্য নবীজির দেখানো পথে কাবা শরিফ তাওয়ায়, সাফা-মারওয়া সায়ী, আরাফা-মুজদালিফায় অবস্থান, মিনায় কংকর নিক্ষেপসহ কোরবানি ও মাথা মুণ্ডন করার মতো নির্ধারিত কাজ সম্পাদন করার নাম হজ। কোরআন সুন্নায় হজের গুরুত্ব ও ফজিলত ওঠে এসেছে। তাই এই সময়টাতে বেশি বেশি করে আল্লাহর দোয়ায় থাকতে হয় ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের।

বছরের যে কোনো সময়ই নেক আমল করা যায়। নফল রোজা রাখা যায়। তবে কিছু কিছু সময়ের আমল আল্লাহ তায়ালার কাছে অনেক প্রিয় এবং এর সওয়াবও বেশি। তেমনি একটি আমল হলো আরাফার দিবসের রোজা রাখা। এ দিনের রোজার মাধ্যমে আল্লাহতায়ালা বান্দার আগের এবং পরের এক বছরের গুনাহ মাফ করেন।

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘ইয়াওমে আরাফার রোজার বিষয়ে আমি আল্লাহর কাছে আশাবাদী, তিনি এর দ্বারা আগের এক বছরের ও পরের এক বছরের গুনাহ মাফ করবেন’। (সহিহ মুসলিম, হাদিস নং- ১১৬২)।

আরাফার এ রোজা ফরজ ওয়াজিব বা মুস্তাহাব এ রকম কিছু না। এ রোজা না রাখলে গুনাহ হবে না। তবে এ রোজার ফজিলত অন্যান্য নফল রোজার চেয়ে অধিক। উম্মুল মুমিনিন হজরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন, ‘আরাফার দিনের রোজার ছওয়াব এক হাজার দিন রোজা রাখার সমান’। (তারগিব)।

একুশে বিডি ডটকম এর জন্য সারাদেশে সংবাদ দাতা নিয়োগ চলছে
যোগাযোগঃ- 01773411136,01778927878 ekusheybd2021@gmail.com

আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরও পড়ুন

Salat Times

    Dhaka, Bangladesh
    Wednesday, 10th December, 2025
    SalatTime
    Fajr5:09 AM
    Sunrise6:30 AM
    Zuhr11:51 AM
    Asr2:52 PM
    Magrib5:12 PM
    Isha6:33 PM
© All rights reserved © 2019 ekusheybd.com
Theme Customized BY mrhostbd.com
themesba-lates1749691102