শ্রম আদালতে ড. ইউনূসের সাক্ষ্যগ্রহণ সকালে করার কথা থাকলেও প্রথমে তা বিকালে নেওয়া হয়। একই মামলা হাইকোর্টে বিচারাধীন থাকায় ড.ইউনুসের আইনজীবীর আবেদনের প্রেক্ষিতে এক বেলা পেছানো হয়। সেই সঙ্গে হাইকোর্টে কি আদেশ হয়েছে তা বিকালে আদালতকে জানানোর নির্দেশ দেয়া হয়।
পরে বিকাল ৫ টায় মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ পিছিয়ে ২৩ জুলাই নির্ধারণ করেন ঢাকার শ্রম আদালতের বিচারক বেগম শেখ মেরিনা সুলতানা।
বৃহস্পতিবার (১৩ জুলাই) ঢাকার শ্রম আদালতে এ ঘটনা ঘটে।
২০২১ সালের ৯ সেপ্টেম্বর কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদফতরের শ্রম পরিদর্শক (সাধারণ) এসএম আরিফুজ্জামান বিচারিক আদালতে এ মামলা দায়ের করেন।
একই বছরের ১২ অক্টোবর আদালত ড. ইউনূস, আশরাফুল, নূর জাহান ও শাহজাহানকে হাজিরের সমন দেন।
মামলা থেকে জানা যায়, ২০২১ সালের ১৬ আগস্টে রাজধানীর মিরপুরে গ্রামীণ টেলিকমের কার্যালয় পরিদর্শনে গিয়ে শ্রম আইনের লঙ্ঘন দেখতে পান কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদফতরের কর্মকর্তা। এর পরেই শ্রম আদালতে মামলাটি দেয় কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদফতরের শ্রম পরিদর্শক