বরিশালের কাজির হাট থানায় বিদ্যানন্দপুর ইউনিয়নে সেনা সদস্যের নামে মিথ্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে।
সেনা সদস্যের পিতা মো: ফেরদাউস ভুইয়া গ্রাম মধ্য রতন পুর ওয়ার্ড নং ৫, ইউনিয়ন বিদ্যানন্দপুর,আমি আমার প্রয়জনে লতা ইউনিয়নের গ্রাম চরসন্তাষপুরের হেমায়েত হাওলাদার, পিতা মৃত্যু সোবাহান হাওলাদার (৫৬) কাছে থেকে ৬৬ শতাংশ ধানা জমি বিক্রয় ইচ্ছে পোষণ করায়, আমি ফেরদাউস ভুইয়া ঐ জমি কিনতে রাজি হই। তারপর ২০০৪ সালে ১৫০০টাকা দর মুল্যে মোট ৯৪০০০/ হাজার টাকা নগদ স্টম্পে পরিশোধ করি। তারপর হেমায়েত হাওলাদার জমি দখল দেন, কিন্তু সাফ কবলা দলিল দিতে নারাজ হয়, তিনি তাহার পেশি শক্তি খাটিয়ে আওয়ামী ক্ষমতা বলে, বিভিন্ন অযুহাত দিয়ে দীর্ঘ দিন ধরে ঘুরিয়ে আসছে। এবং আমি জাতীয়তাবাদী দলের, বিদ্যানন্দপুর ইউনিয়নের ৫নং ওয়ার্ড বিএনপি সভাপতি থাকায় আমাকে বিভিন্ন ভাবে হুমকি ধামকি দিয়ে চাপিয়ে রাখে। তাই আমি তার সাথে পেরে উঠেতে পারিনা। তারপর আওয়ামীলীগের পতনের পরে।গ্রামের মান্য গন্য লোক নিয়ে সালিশ বসানো হয়। বিদ্যানন্দপুর ইউনিয়ন ব্রিজ বাজার। তারপর উভয় কথা শুনে সালিশ গন যে রায় দেয়, তাহা উভয় মেনে নেয়। হেমায়েত হাওলাদার ফেরদাউস ভুইয়া কে জমির দলিল দিয়ে দিবে। সালিশ শেষ হবার পরে ফেরদাউস ভুইয়ার ভাই বারেক ভুইয়া এসে হেমায়েত হাওলাদার পক্ষে ২,০০,০০০ (দুই লক্ষ) টাকা চাদা দাবি করে, না হয় বর্তমানের দাম অনুযায়ী জমির দাম দিতে হবে। তাহা ফেরদাউস ভুইয়া মানতে নারাজ হলে, তাহাকে প্রান নাশের হুমকি দিয়ে, এলো পাতারি মারপিট শুরু করে ফেরদাউস ভুইয়া কে চাপামাইর দেয়ায়। স্থানীয় লোকজন ছাড়িয়ে দেয়। ফলে ফেরদাউস ভুইয়া কাজির হাট থানার ওসি মিজানুর রহমান কে অবহিত করে, শের ই বাংলা মেডিকেল হাসপাতালে ভর্তি হয়। এ দিকে বারেক ভুইয়া (৫০) তার বড় ভাই ফেরদাউস ভুইয়া এবং ফেরদাউস ভূইয়ার ছেলে সেনা সদস্য মোঃ ইলিয়াছ মোঃ আলামিন ভূইয়া দের নামে বরিশাল কোটে ভুয়া একটা ফৌজদারী কার্যবিধি মামলা করেন, যাহা উদ্দেশ্য প্রনোদিত ব্যাক্তি সার্থ হাছিল করার জন্য আওয়ামী লীগের লোকের আশকারা নিজের ভাই ভাতিজা কে হেনাস্ত করা মুল কাজ বারেকের । এই মিথ্যা মামলার তীব্র নিন্দা জানায় স্থানীয় গন্য মান্য লোকজন।