বরিশাল:- বরিশালের মুলাদী উপজেলার ৪নং-ওয়ার্ড এর.মৃত ফরিদ খান এর ছেলে রাহাত খান।চলিত ২০২৫- সালে.এইচ.এস.সি.পরিক্ষার্থী সে পরিক্ষার প্রবেশপত্র সহ অন্য অন্য জরুরী কাগজ পত্র ফটোকপি করার জন্য গত ইং-২৫-০৬-২৫ তারিখ রোজ বুধবার দিবাগত রাত ৯ টার দিকে, মুলাদী থানার পৌরসভার অন্তগত তেরোচর মসজিদ মার্কেটে ফটো কপি করতে যাওয়ার সময়, উৎ পেতে থাকা একদল সন্ত্রাসী দলের কিশোর গ্যাং এর উল্লেখযোগ্য, রিয়াজ হোসেন, নাকিম হোসেন,ইয়াছিন হোসেন,আব্বাস হোসেন আকাশ, সম্মিলিত ভাবে জি আই পাইব,লোহার রট,লোহার হাতুড়ি,ড্যাগার,ও লাঠি শোটা দিয়ে রাহাত এর পথ আটকিয়ে তাকে খুন করার উদ্দেশ্য নাকিম তাহার মাথা লক্ষ করিয়া আঘাত করে।রাহাত খান মাথা সরানোর চেস্টা করিলে উক্ত আঘাত রাহাতের ডান চোয়ালে লাগিয়া গুরুতর হাড় ভাঙ্গা ও রক্তাক্ত জখন হয়।তখন রাহাত রাস্তায় শুয়ে পরে। একপর্যায়ে রাহাত প্রানে বাচার জন্য পার্শ্ববর্তী দোকানের মধ্যে ডুকিয়ে পরে।কিন্তু রাহাতকে দোকান থেকে বের করার জন্য,আব্বাস হোসেন আকাশ,রবিউল,ইয়াছিন, এরা দোকান থেকে বের করার জন্য টানা হ্যাচরা করে নিয়ে জাওয়ার চেস্টা করে।তখন নাফিজ হোসেন।রাহাত এর সাথে থাকা ১২৫০ টাকা হাতিয়ে নেয়।এবং তার সাথে থাকা প্রয়োজনীয় কাগজ পত্র ছিরে যায়। এমতা অবস্থায় রাহাত এর মা,মোর্শেদা বেগম,উক্ত ঘটনা শুনতে পেয়ে রাহাত এর মা ঘটনা স্থলে এগিয়ে আসে,উক্ত সন্ত্রাসী কিশোর গ্যাংদের দেখিয়া চিনতে পারে,রাহাত এর মা- ডাক-চিৎকার করাতে আশে পাশের লোকজন আসায় তার পুত্র রাহাত খানকে এবং স্থানীয় লোকজন নিয়ে তাকে তাৎক্ষণিক ভাবে মুলাদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স আনিয়া ভর্তি করে, কর্তাব্যরত ডাক্তার রাহাত কে আশঙ্কা জনক দেখে উন্নত চিকিৎসার জন্য,বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করে,রাহাত এর অবস্থা পর্যায়ক্রমে আবনতি হইলে ডাক্তার এর সাথে পরামর্শ করে রাহাত কে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়া যাওয়া হয়।