ফেসবুক লাইভে আবু মহসিনের আত্মহত্যার ভিডিও সরানোর নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট। বৃহস্পতিবার হাইকোর্টের দ্বৈত বেঞ্চ এই আদেশ দেয়।
বুধবার (৩ ফেব্রুয়ারি) রাতে ধানমন্ডি নিজ বাসায় আত্মহত্যা করেন মহসিন। তার আগে ফেসবুক লাইভে এসে সবাইকে জানান নিজের আক্ষেপ অভিমানের কথা।
ব্যবসায়ীক অংশীদারদের থেকে বার বার প্রতারিত হয়েছেন মহসিন খান। আর জীবনের শেষ সময়ে ফেসবুক লাইভে, আত্মহত্যার আগে কামরুজ্জামান বাবলু নামে তার এক বন্ধু তার ২৫ লাখ টাকা নিয়ে ফেরত না দেয়ার কথা জানিয়েছেন সবাইকে।
তার এই মৃত্যুর জন্য কেউ দায়ী না বলেও চিরকুটে লিখে গেছেন, নিজের কাফনের কাপড়ও রেখে গেছেন ঘটনাস্থলে, তার স্বজনরা বলছেন, মহসিন ছিলেন গুণি একজন মানুষ, এর আগে কখনো তাকে হতাশাগ্রস্ত দেখেননি তারা।
মহসিনের এই মৃত্যুতে অনেক প্রশ্নেরই জন্ম দিয়েছে। অনেকে তার পরিবারকেও দায়ী করছেন নিঃসঙ্গতার এই মৃত্যুর জন্য। এ ঘটনার পর ঢাকায় তার মেয়ে বা মেয়েজামাই চিত্র নায়ক রিয়াজ উপস্থিত হলেও গণমাধ্যমের সাথে কথা বলেননি তারা, মহসিনের স্ত্রী আর ছেলে অস্ট্রেলিয়া প্রবাসী।