মহাকাশের গভীর দুনিয়ার বিভিন্ন রহস্য সমাধানে কাজ করছে নাসার স্পেস টেলিস্কোপ হাবল। মহাকাশের বিভিন্ন আশ্চর্যজনক ছবি প্রকাশ করে বিস্মিত করছে মহাকাশ বিজ্ঞানী থেকে শুরু করে গোটা পৃথিবীর মানুষকে।
এটি নাসা ও ইউরোপীয় স্পেস এজেন্সির ৩০ বছরের পুরোনো একটি টেলিস্কোপ। যেটি ১.৩ মিলিয়নের বেশি পর্যবেক্ষণ করেছে মহাকাশে। মহাকাশের বিস্তীর্ণ অংশ পর্যবেক্ষণের মূল হাতিয়ার হলো এই স্পেস টেলিস্কোপ হাবল।
এবার অ্যানড্রোমেডো নক্ষত্রপুঞ্জের এক ঘটনার ছবি তুলেছে এটি।
৩২ কোটি আলোকবর্ষ দূরের ছায়াপথের ত্রিমাত্রিক ছবি তুলেছে হাবল টেলিস্কোপটি। ত্রিমাত্রিক স্পেসের মধ্য থেকে দুটি ছায়াপথের মিথস্ক্রিয়া ও দৃশ্যমান নড়াচড়ার এমন দুলর্ভ ছবি তুলেছে টেলিস্কোপটি।
একটি হলো স্মলার পোলার রিং গ্যালাক্সি আইসি ১৫৫৯, অন্যটি লার্জার স্পাইরাল গ্যালাক্সি এনজিসি ১৬৯। নাসার মতে, আইসি ১৫৫৯ ও এনজিসি ১৬৯ দুটি ছায়াপথে সূর্যের চেয়ে শতাধিক গুণ বড় একাধিক ব্ল্যাকহোল রয়েছে।
এর মধ্যে অ্যাকটিভ গ্যালাকটির নিউক্লিই সম্পূর্ণ ইলেকট্রোম্যাগনেটিক বর্ণালীতে প্রচুর পরিমাণে শক্তি নির্গত করে। এর আগেও মহাকাশের অসাধারণ সব ছবি প্রকাশ করেছে মার্কিন স্পেস এজেন্সি নাসার হাবল স্পেস টেলিস্কোপ। জ্যোতির্বিজ্ঞানে বিপ্লব আনতে উদ্ভাবন করা হয়েছিল টেলিস্কোপ হাবলের।