রমাদান মাসে রসুলুল্লাহ (স) অধিক পরিমাণে দান করতেন। প্রিয় বন্ধুরা, রসুলুল্লাহ (স) মানুষের মধ্যে সবচেয়ে বড় দানশীল ছিলেন এবং তিনি রমাদান মাসে দানের পরিমান আরো বাড়িয়ে দিতেন। যেহেতু রমাদান মাসের
প্রিয় ভাই ও বোন, সিয়াম বা রোজা কিয়ামত দিন সুপারিশ করে বলবে, এ ব্যপারে রসুলুল্লাহ (স) বলেছেন, يَقُولُ الصِّيَامُ: أَيْ رَبِّ إِنِّي مَنَعْتُهُ الطَّعَامَ وَالشَّهَوَاتِ بِالنَّهَارِ فَشَفِّعْنِي فِيهِ সিয়াম বলবে,
হে প্রিয় ভাই ও বোন, বর্তমান যুগে ফেইসবুকের অনেক গুরুত্ব রয়েছে, তথ্য আদান-প্রদান, Communication, এবং অন্যান্য কাজে। তবে অনেক ভাই বোনদের ফেইসবুক আসক্তি দেখা যায়, যার দরুন দেখা যায়, *
হে যুবক সম্পদায়, তোমরা গেমস খেলার প্রতিযোগিতা বন্ধ করো এবং কল্যাণের কাজে প্রতিযোগিতা করো। তুমি কি ভেবে দেখেছো, এই গেমস খেলায় তোমার কি কোন উপকার আছে? না বন্ধু বরং তোমার
রমাদান মাসে রোজা রাখার নিয়তে সুবহে সাদিকের পূর্বে যে খাবার গ্রহণ করা হয় তাকে সাহরি বলা হয়, এর গুরুত্ব ও ফযিলত অনেক। অথচ আমারা অনেকে সাহরি খাওয়ার ক্ষেত্রে গড়িমসি করি,
রমাদান মাসের চাঁদ দেখে যে দুয়া পড়তে হয়। প্রতিটি মুসলিম রহমত বরকতের মাস রমাদানের অপেক্ষায় থাকে, কবে রমাদানের চাঁদ দেখবো, কেননা রসূলুল্লাহ (স) বলেছেন, তোমরা চাঁদ দেখে রোজা রাখো এবং
এলো মাহে রমাদান, রহমত মাগফিরাত ও নাজাতের বার্তা নিয়ে। এ মাসে সর্বশেষ ও সর্বশ্রেষ্ঠ আসমানী কিতাব মহাগ্রন্থ আল কুরআন অবতীর্ণ করা হয়েছে, এ মাসে জান্নাতের দরজাসমূহ খুলে দেওয়া হয়, জাহান্নামের
পবিত্র রমজানের আগমনী বার্তার জানান দেয় রজব ও শাবান মাস। এ কারণেই রমজানের পরিপূর্ণ প্রস্তুতি নিতে প্রিয় নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম রজব ও শাবান জুড়ে ইবাদত ও রোজা রেখে
আজ পবিত্র শবেবরাত। ফারসি ‘শব’ শব্দের অর্থ রাত এবং ‘বরাত’ অর্থ সৌভাগ্য। আরবিতে একে বলে ‘লাইলাতুল বরাত’। অর্থাৎ ‘শবেবরাত’ শব্দের অর্থ ‘সৌভাগ্যের রাত’। শাবানের ১৪ তারিখের রাতটি ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা এবাদত-বন্দেগি
শবেবরাত অর্থ মুক্তির রাত। হাদিসের ভাষায় বলা হয় ‘লাইলাতুন নিসফি মিন শাবান’। আরবি ভাষায় বলা হয় ‘লাইলাতুল বারাত’। আল কোরআনে এ রাতকে লাইলাতুল মুবারকা বা বরকতময় রাত অভিহিত করা হয়েছে।