রাশিয়াকে সহায়তা করার জন্য ইউক্রেনে নিজস্ব সেনা পাঠানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে বেলারুশ। এর আগে রুশ সেনাদের সঙ্গে বেলারুশের সেনা যোগের খবর পাওয়া গিয়েছিল। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক মার্কিন কর্মকর্তার বরাত দিয়ে
ইউক্রেনে সামরিক সরঞ্জাম এবং অন্যান্য সহায়তা পাঠানোর ঘোষণা দিয়েছে সুইডেন। জোট নিরপেক্ষ দেশ হিসেবে পরিচিত সুইডেনের প্রধানমন্ত্রী ম্যাগদালিনা এন্ডারসন দেন এই ঘোষণা। রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, ১৯৩৯ সালে ফিনল্যান্ডে সোভিয়েত
স্থানীয় সময় সোমবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) সকাল থেকে শুরু হবে কিয়েভ-মস্কো আলোচনা। বেলারুশ সীমান্তে বৈঠকে বসবেন বিবদমান দুই দেশের প্রতিনিধিরা। রাশিয়ার জাতীয় সংবাদ সংস্থা তাস নিশ্চিত করেছে এ তথ্য। এক প্রতিবেদনে
ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলা পশ্চিমা শক্তিগুলোর সর্বজনীন নিন্দার সম্মুখীন হয়েছে। কিন্তু ইউক্রেনের মাটিতে রাশিয়ার সৈন্য মোতায়েন, যা ন্যাটোর সদস্য নয়, এমন একটি অবস্থায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও অন্যান্য মিত্র কতটা সরব? জাতিসংঘে
ইউক্রেনে চতুর্থদিনের মতো চলছে রুশ আগ্রাসন। দেশটির বিভিন্ন শহরে রুশ সেনাদের সাথে সংঘর্ষ চলছে ইউক্রেনীয়দের। মিত্র দেশ ইউক্রেনে এরইমধ্যে অস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, ফ্রান্স, জার্মানি ও নেদারল্যান্ডসের মতো পশ্চিমা
ইউক্রেন যুদ্ধে প্রথমবারের মতো হতাহতের কথা স্বীকার করেছে রাশিয়া। রোববার (২৭ ফেব্রুয়ারি) রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় ক্ষয়ক্ষতি স্বীকার করলেও সঠিক সংখ্যা উল্লেখ করেননি। এক বিবৃতিতে মস্কো জানিয়েছে, বিশেষ সামরিক অভিযানকালে রুশ
ইউরোপীয় আকাশপথে রাশিয়াকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। রোববার (২৭ ফেব্রুয়ারি) এক সংবাদ সম্মেলনে ইউরোপীয় কমিশনের প্রধান উরসুলা ভন ডের লিয়েন এমন দাবি করেছেন। তিনি বলেন, আমরা রুশ মালিকানাধীন, রুশ নিবন্ধিত ও
চলমান ইউক্রেন-রাশিয়া সংকটের মধ্যেই আরেকটি ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালিয়েছে উত্তর কোরিয়া। বেইজিং শীতকালীন অলিম্পিকের সময় প্রায় এক মাস শান্ত থাকার পর নতুন করে অস্ত্র পরীক্ষা চালালো দেশটি। দক্ষিণ কোরিয়া সরকারের
নিজ দেশের নাগরিকদের পর ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি এবার বিদেশীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন যেন তারা একটি বিদেশী বাহিনী গঠন করে রুশদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেন। রোববার (২৭ ফেব্রুয়ারি) সামাজিক মাধ্যমে পোস্ট
বিশ্বের সবচেয়ে বড় বিমান অন্তোনভ অ্যান-২২৫ ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে। রোববার (২৭ ফেব্রুয়ারি) ইউক্রেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী দিমিত্রো কুলেভা এমন দাবি করেছেন। সোভিয়েত ইউনিয়নের শেষ বছর বিমানটি নির্মাণ করা হয়েছিল। কিয়েভের নিকটবর্তী