যুদ্ধ ইউক্রেনে সীমাবদ্ধ থাকলেও উত্তেজনা বাড়ছে গোটা ইউরোপে। আশঙ্কা করা হচ্ছে, লড়াই দীর্ঘ হলে বাড়বে পরিসরও। বিশ্লেষকরা বলছেন, রণক্ষেত্রের সামান্য ভুলে সহিংসতা ছড়াবে অন্যান্য দেশে। কারণ ইউক্রেনের পশ্চিমে ন্যাটো বাহিনীর
ইউক্রেন-রাশিয়া উত্তেজনার সময়ে ইউক্রেনকে অস্ত্র সরবরাহে যেই নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিল জার্মানি, ইউক্রেনে রুশ সামরিক অভিযানের পর সেই নিষেধাজ্ঞা তুলে নিলো দেশটি। জার্মানিতে তৈরি প্রাণঘাতী অস্ত্র তৃতীয় কোন দেশের ইউক্রেনে সরবরাহের
ইউক্রেনে চতুর্থ দিনের মতো সামরিক অভিযান চালাচ্ছে রাশিয়ার সেনাবাহিনী। এমন পরিস্থিতিতে ইউক্রেন-রাশিয়া দ্বন্দ্ব বড় যুদ্ধের দিকে এগোচ্ছে। রাশিয়ার সামরিক অভিযান ও ইউক্রেনের পাল্টা রুখে দেওয়ার ঘটনা নিয়ে এখন উত্তাল পুরো
পুতিনের ঘোষণার পর ইউক্রেনে টানা তৃতীয় দিনের মতো রুশ বাহিনীর হামলা চলছে। ইতোমধ্যে রুশ সেনারা রাজধানী কিয়েভে প্রবেশ করেছে। সেখানে দুই পক্ষের মধ্যে তুমুল লড়াইয়ের খবর পাওয়া যাচ্ছে। এর মধ্যে
রাশিয়ার আগ্রাসন রুখে দিতে তুমুল লড়ে চলেছে ইউক্রেন বাহিনী। এ যুদ্ধে ইউক্রেনের পক্ষে পশ্চিমা কোনো দেশ মাঠে না নামায়, একাই রুশ সেনাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছে ইউক্রেন সেনারা। হামলার তৃতীয়
রাশিয়ায় যুদ্ধবিরোধী বিক্ষোভ থেকে দুই হাজার ৬৯২ জনকে আটক করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার থেকে শুরু করে পরবর্তী তিন দিনে এসব মানুষকে আটক করা হয়েছে। তাদের মধ্যে এক হাজার ৩৭০ জন গ্রেফতার
ইউক্রেনের মানুষের জীবনযাত্রা মাত্র দুই দিনের মধ্যে তিনশ’ ষাট ডিগ্রি ঘুরে গেছে। গোলার ভয় বাসা-বাড়ি ছেড়ে আশ্রয় নিয়ে কাছের পাতাল রেলের স্টেশনে। বিশেষ করে রাজধানী কিয়েভের প্রতিটি মেট্রোরেলেই এখন মানুষের
ঘাসের ওপর হাঁটুগেড়ে বসে পেট্রোল বোমা বানাচ্ছে ইউক্রেনের নারীরা। শনিবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) কিয়েভের দক্ষিণপূর্বাঞ্চলীয় শহর দিনিপ্রোতে এমন দৃশ্যই দেখা গেছে। বিবিসির খবরে বলা হয়, নিজের দেশকে রক্ষায় তারা বোমা বানাচ্ছেন।
ইউক্রেনে আগ্রাসনের মধ্যেই রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের কার্যালয় ক্রেমলিনের সরকারি ওয়েবসাইটে সাইবার হামলা করা হয়েছে। শনিবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) ক্রেমলিন ডটআরইউ হ্যাক করে ডাউন করে দেওয়া হয়েছে। ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্স
রুশ আগ্রাসনের মধ্যেই ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে কথা বলেছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। শনিবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) এক ফোনালাপে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ভারতের কাছ থেকে রাজনৈতিক সমর্থন চেয়েছেন তিনি। রাশিয়ার