বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তি, নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকার, জ্বালানিসহ নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি, পুলিশের গুলিতে নেতাকর্মী হত্যা, হামলা ও মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে দেশের বিভাগীয় শহরগুলোতে সমাবেশের কর্মসূচি পালন করছে বিএনপি। কেন্দ্রীয়
ময়মনসিংহ ও খুলনার মতো রংপুরে বিএনপির বিভাগীয় গণসমাবেশের মঞ্চে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার জন্য একটি চেয়ার ফাঁকা রাখা হয়েছে।মঞ্চের ঠিক মাঝখানে সাদা তোয়ালে দিয়ে আবৃত রাখা হয়েছে ফাঁকা চেয়ারটি।এতে
দুপুরে রংপুরের কালেক্টরেট ঈদগাহ মাঠে শুরু হবে বিএনপির গণসমাবেশ। কিন্তু পরিবহন ধর্মঘটে দুদিন ধরেই বন্ধ রয়েছে বাস চলাচল। তাই বিভাগীয় গণসমাবেশে যোগ দিতে লালমনিরহাটের বড়বাড়ী ও নীলফামারীর সৈয়দপুর থেকে ১২০০
ছবি : সংগৃহীত বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে রংপুর কালেক্টরেট ঈদগাহ মাঠে সমাবেশস্থলে বাড়তে থাকে বিএনপি নেতাকর্মীদের ভিড়। সমাবেশ শুরুর কয়েকঘণ্টা আগেই বিভাগীয় গণসমাবেশে যোগ দিতে মিছিল-স্লোগান নিয়ে আসতে শুরু করেছে
দেশব্যাপী বিএনপির রাজনৈতিক সমাবেশের মধ্যেই এবার খুলনায় বড় দুটি সমাবেশ আয়োজনের ঘোষণা দিয়েছে আওয়ামী লীগ। বিএনপির সমাবেশের পাল্টা কর্মসূচি হিসেবে এ সমাবেশ–রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা এমনটা বললেও আওয়ামী লীগ নেতারা বলছেন, জাতীয়
গণভবনে আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সংসদের বৈঠক এরইমধ্যে বেশ কয়েকটি সমাবেশ করে রাজনৈতিক মাঠ গরম করেছে বিএনপি। এবার দলটির মোকাবিলায় মাঠে নামবে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ। পরিবেশ শান্তিপূর্ণ থাকলে দুই দল
আগামী ২৪ ডিসেম্বর আওয়ামী লীগের ২২তম জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। শুক্রবার (২৮ অক্টোবর) গণভবনে অনুষ্ঠিত দলের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বৈঠকে উপস্থিত আওয়ামী লীগের একাধিক নেতা
বিএনপির হুমকির জবাব দিতে এবার মাঠে নামছে আওয়ামী লীগ। শনিবার ঢাকা (২৯ অক্টোবর) জেলা আওয়ামী লীগের ত্রিবার্ষিক সম্মেলন কেন্দ্র করে লক্ষাধিক লোকসমাগমের প্রস্তুতি নিচ্ছে ক্ষমতাসীনরা। দলীয় কর্মীদের জন্য আসছে গুরুত্বপূর্ণ
নির্বাচনী ব্যবস্থা নিয়ে মুখোমুখি বিএনপি ও আওয়ামী লীগ। আওয়ামী লীগ বলছে, বর্তমান সরকারের অধীনেই হবে নির্বাচন। বিএনপির দাবি, সংবিধান সংশোধন করে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল করার। দুদলের এমন অবস্থানের কারণে সামনের
আওয়ামী লীগ উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য এবং ১৪ দলের সমন্বয়ক ও মুখপাত্র আমির হোসেন আমু এমপি বলেছেন, যারা স্বৈরাচার হিসেবে এই দেশে প্রতিষ্ঠালাভ করেছে, যাদের আমলে হাজার হাজার মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন