ফুটবল বিশ্বকাপের বাছাইপর্বে রাশিয়ার সাথে খেলতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে ইউরোপের তিন দেশের ফুটবল দল। ফলে এ ম্যাচগুলো বাতিল ঘোষণা করেছে আন্তর্জাতিক ফুটবলের নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা ফিফা। ইউক্রেনে রাশিয়ার আক্রমণের পর ইউরোপের দেশ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ থামাতে যখন দুই পক্ষ বৈঠকে, তখন ইউক্রেনের এক নারী সংসদ সদস্য ঘোষণা দিয়েছেন, অধিবেশনে নয়, যুদ্ধে যোগ দিতে চান তিনি। ইউক্রেন জুড়ে এখন বারুদের গন্ধ আর স্বজন হারানোর
বেলারুশে রাশিয়া ও ইউক্রেনের প্রতিনিধিদের মধ্যে আলোচনা শেষ হয়েছে। ইতিমধ্যে দুপক্ষ তাদের রাজধানীতে ফিরে গেছেন। সোমবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টের উপদেষ্টা মিখাইলো পডোলিয়াক এমন তথ্য দিয়েছেন। তিনি বলেন, দুপক্ষের মধ্যে
রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, যুদ্ধে তাৎক্ষণিক ব্যবহারে রাশিয়ার কৌশলগত ক্ষেপণাস্ত্র শক্তি ও নর্দান অ্যান্ড প্যাসিফিক বহরকে প্রস্তুত করা হয়েছে। রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের নির্দেশ পাওয়ার পর সোমবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) দেশটির
রাশিয়া ও ইউক্রেনের প্রতিনিধিদের বৈঠকের ছবি প্রকাশ করা হয়েছে। যুদ্ধ বন্ধে সোমবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) তারা বেলারুশ ও ইউক্রেনের সীমান্তে আলোচনায় বসেছেন। রাশিয়ার সঙ্গে বৈঠকের আগে তাৎক্ষণিকভাবে রুশ সামরিক বাহিনীর প্রত্যাহার
ইউক্রেনে রুশ হামলার পঞ্চমদিন চলছে আজ। রাজধানী কিয়েভ, খারকিভসহ বেশ কয়েকটি শহরে দুই পক্ষের মধ্য তীব্র লড়াই অব্যাহত রয়েছে। এছাড়া ইউক্রেনের দক্ষিণাঞ্চলের উপকূলীয় শহর বারদিয়ানস্ক এখন রাশিয়ার নিয়ন্ত্রণে। রুশ হামলায়
রাশিয়ান বাহিনীর বিরুদ্ধে সফল ড্রোন হামলা চালানোর দাবি করেছে ইউক্রেনের সামরিক বাহিনী। সোমবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) সিএনএনের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। রোববার (২৮ ফেব্রুয়ারি) ইউক্রেনের সশস্ত্র বাহিনী একটি ভিডিও
মাতৃভূমিকে রক্ষায় অস্ত্র হাতে তুলে নিয়েছেন ইউক্রেনের অনেক সাধারণ মানুষ। পরিবার পরিজনকে অন্য দেশে পাঠিয়ে দিয়ে যুদ্ধের মাঠে অবস্থান করছেন তারা। এর মধ্যেই সংঘাতপূর্ণ ইউক্রেন ছাড়ার সংখ্যাও দিন দিন বাড়ছে।
রাশিয়াকে সহায়তা করার জন্য ইউক্রেনে নিজস্ব সেনা পাঠানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে বেলারুশ। এর আগে রুশ সেনাদের সঙ্গে বেলারুশের সেনা যোগের খবর পাওয়া গিয়েছিল। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক মার্কিন কর্মকর্তার বরাত দিয়ে
ইউক্রেনে সামরিক সরঞ্জাম এবং অন্যান্য সহায়তা পাঠানোর ঘোষণা দিয়েছে সুইডেন। জোট নিরপেক্ষ দেশ হিসেবে পরিচিত সুইডেনের প্রধানমন্ত্রী ম্যাগদালিনা এন্ডারসন দেন এই ঘোষণা। রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, ১৯৩৯ সালে ফিনল্যান্ডে সোভিয়েত