ঢাকায় ডিসেম্বরের ১০ তারিখে বিএনপির মহাসমাবেশ ঘিরে উত্তাপ ছড়াচ্ছে রাজনীতিতে। সমাবেশে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া যোগ দেবেন। এর পরদিন ১১ ডিসেম্বর তারেক রহমান দেশে ফিরবেন এমন কথাও বলছেন দলের
১০ ডিসেম্বর ঢাকা হবে সমাবেশের শহর বলে দাবি করেছেন ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমানুল্লাহ আমান। তিনি বলেন, যেখানেই বাধা সেখানেই সমাবেশ। শেখ হাসিনা কতো বাধা দেবেন? বৃহস্পতিবার (২০ অক্টোবর)
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘এই সরকারের আর দেশ শাসনের কোনো অধিকার নেই। ভালোয় ভালোয় পদত্যাগ করে সরে পড়ুন। নইলে দেশের মানুষ জানে কিভাবে সরাতে হয়। অবিলম্বে পদত্যাগ
শেখ হাসিনা সরকার না থাকলে প্রথম রাতেই কমপক্ষে ৩ লাখ আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী হত্যার শিকার হবে বলে মন্তব্য করেছেন, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য মো. শাহাবুদ্দিন ফরাজী। বুধবার (১৯
বক্তৃতা করেন ওবায়দুল কাদের/ফাইল ছবি আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগকে ভয় দেখিয়ে লাভ নেই। ১০ ডিসেম্বরের ভয় দেখিয়েও লাভ নেই। আমরাও ডিসেম্বরে পতাকা হাতে রাজপথে নামবো।’
রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে বিক্ষোভ সমাবেশের ঘোষণা দিয়েছে বিএনপি। বৃহস্পতিবার (২০ অক্টোবর) বেলা ২টায় এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে বলে বুধবার (১৯ অক্টোবর) দলটির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির
ভোটের সময় গোপন কক্ষে সিসিটিভি ক্যামেরা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ। বুধবার (১৯ অক্টোবর) সচিবালয় সভাকক্ষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি একথা বলেন। হাছান মাহমুদ বলেন, গোপন কক্ষ, গোপন
কোনো বিদেশি শক্তি কাউকে ক্ষমতায় বসাবে না, দেশের জনগণই ক্ষমতায় বসাবে। ১০ ডিসেম্বরের ভয় দেখিয়ে লাভ নেই, ডিসেম্বর বিজয়ের মাস, আর এ বিজয় আওয়ামী লীগের, বিএনপির নয়। লাখ লাখ মানুষ
চলমান আন্দোলন বাধাগ্রস্ত করতে মামলার কৌশল নিতে পারে সরকার এমন আশঙ্কা করে মোকাবিলার প্রস্তুতি নিচ্ছে বিএনপি। দলটির আইনজীবী ও নেতারা বলছেন, এবার মামলা করে লাভ হবে না। আর আওয়ামী লীগ
ছবি: সংগৃহীত বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের পদত্যাগ করা উচিত। রোববার (১৬ অক্টোবর) বিকেলে রাজধানীর গুলশানের একটি হোটেলে ‘নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার