করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে কারও মৃত্যু হয়নি। এ নিয়ে মোট মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২৯ হাজার ১২৪ জনের। গতকাল সোমবার দেশে করোনায় একজনের মৃত্যু হলেও এর আগে গত
কোভিড-১৯ মোকাবিলায় সরকারের নেওয়া টিকা কার্যক্রমে অর্থ ব্যয়ে স্বচ্ছতার ঘাটতি পেয়েছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)। এক্ষেত্রে ২৩ হাজার কোটি টাকার হিসাব পায়নি বলে জানিয়েছে সংস্থাটি। মঙ্গলবার (১২ এপ্রিল) ভার্চ্যুয়াল সংবাদ
করোনাভাইরাসের ডেলটা ও ওমিক্রনের ভয়াবহতা সামলে বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশ যখন নিম্নমুখী সংক্রমণে স্বস্তির দিন পার করছে, তখন শঙ্কার বার্তা দিচ্ছে নতুন ধরন ‘এক্সই’। সম্প্রতি ভারতের মুম্বাইয়ে এ নতুন ধরনের
রোজা এবার গরমকালে। প্রতিদিনই প্রচণ্ড গরমে পড়ছে। যারা রোজা রাখেন, তারা চাইলে ইফতার ও সেহরিতে এমন কিছু খাবার রাখতে পারেন, যেসব খাবার পানির চাহিদা মেটাবে। • ইফতারে খেতে পারেন দই
যুক্তরাজ্যে করোনাভাইরাসের নতুন আরেকটি ধরন শনাক্ত হয়েছে, যা ওমিক্রনের চেয়ে বেশি সংক্রামক। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) সর্বশেষ প্রতিবেদনে উঠে এসেছে এ তথ্য। খবর এনডিটিভির। নতুন শনাক্ত হওয়া ধরনটির নাম দেয়া
ডেলটাক্রন,ওমিক্রন, নিওকোভের পরে এবার সন্ধান মিলল করোনাভাইরাসের নতুন রূপ এক্সই-র। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (হু) জানিয়েছে, করোনাভাইরাসের এই নয়া রূপটি ওমিক্রনের বিএ.২ উপপ্রজাতির তুলনায় ১০ শতাংশ বেশি সংক্রামক। এমন খবর প্রকাশ
স্টেল্থ ওমিক্রনের পাশাপাশি রিকম্বিন্যান্ট ভাইরাসটিও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার দু-চোখের ঘুম কেড়ে নিয়েছে। সম্প্রতি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা রিকম্বিন্যান্ট ভাইরাসের অস্তিত্ব নিশ্চিত করেছে। রিকম্বিন্যান্ট ভাইরাস হলো করোনার একটি বিশেষ রূপ, যা করোনারই
বিশ্বে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ১৫ লাখ ৯২ হাজার ৮০০ জন রোগী। মহামারি শুরুর পর থেকে এ পর্যন্ত করোনায় আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ৪৭ কোটি ৯৬ লাখ ১৩ হাজার
ওটস এর পুষ্টিগুণ সম্পর্কে কমবেশি সবাই জানে। সাধারণত সকালের নাশতায় ওটস খেয়ে থাকেন বেশিরভাগেই। কিন্তু রাতে ওটস খেলে কী হয়? চিকিৎসকদের বরাতে আনন্দবাজার পত্রিকার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ওটস খাওয়ার
করোনাভাইরাসের বিস্তার ঠেকাতে বিশ্বব্যাপী স্বাস্থ্যবিধির ওপর জোর দেওয়ার পাশাপাশি টিকা প্রয়োগ কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। ফলে করোনা পরিস্থিতি অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে চলে এসেছে। কিছুদিন আগেও ডেলটা, ওমিক্রন ধরনের কারণে নিত্যদিন করোনার ভীতিকর